সুপ্রিয় বন্ধুগণ , আল্ হাম্ দু লিল্লাহ্
, ওয়াস্ স্বালাতু ওয়াস্ সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্ , আম্মা বাদ: আমার blog এ আপনাকে স্বাগতম, কুরআন ও সহীহ হাদীসের মানদণ্ডে বাংলা blog প্রিয় পাঠক! বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে
ঘুরে বেড়ালে যে কোন সচেতন ব্যক্তি অবশ্যই লক্ষ্য করে থাকবেন যে, এমন কোন এলাকা নেই
যেখানকার লোকেরা কোন না কোন পীর অথবা কোন না কোন কবর নিয়ে ব্যস্ত নয়। কারণ, তারা
মনে করছে, উক্ত পীর বা কবর তাদের জন্য ইহকাল ও পরকালের সমূহ কল্যাণ বয়ে আনবে। এরা
তাদেরকে সমূহ বিপদ থেকে রক্ষা করবে। এদের পূজা করলে আল্লাহ্ তা’আলা তাদের উপর সন্তুষ্ট
হবেন এবং তাঁর নৈকট্য দ্রুত লাভ করা সম্ভবপর হবে। পরকালে এরা তাদের জন্য সুপারিশ করবে।
এমনকি তাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করে চিরস্থায়ী জান্নাতে পৌঁছিয়ে দিবে। কেউ তো
আবার উক্ত পীর বা কবর নিয়ে অতি বাড়াবাড়িকে বুযুর্গদের নিতান্ত অধিকার বলে জ্ঞান
করছে। যা না করলে তাদের এহেন মানহানির জন্য পরকালে আল্লাহ্ তা’আলার নিকট কঠিন জবাবদিহি
করতে হবে। অথচ তাদের এ কর্মকাণ্ড এবং মক্কার কাফির ও মুশরিকদের কর্মকাণ্ডের মাঝে তেমন
গুরুত্বপূর্ণ কোন পার্থ্যক্যই খুঁজে পাওয়া যায়না। বরং কখনো কখনো শিরক ও কুফরির ক্ষেত্রে
এদের করুণ অবস্থা মক্কার কাফির ও মুশরিকদের শিরক ও কুফরিকে ম্লান করে দেয়। এদের উক্ত
কর্মকাণ্ডকে যদি সঠিক বলে ধরে নেয়া যায় তাহলে বিশ্বের বুকে শিরক ও কুফরির কোন অস্তিত্বই
খুঁজে পাওয়া যাবেনা। তাই উক্ত মানসিকতা কোর’আন ও হাদীসের দৃষ্টিতে কতটুকু গ্রহণযোগ্য
তা যাচাই করার জন্য স্বাগতম আমার blog এ লিঙ্কঃ http://shahjahanparves.blogspot.com/
মিলাদ আমি পড়ি
না ভাই
মিলাদ পড়া বিদআত,
মরে গেলে এসো না কেউ
খেতে চল্লিশার দাওয়াত।
হাদিসে বলে, মুসলমানের
ঈদ হলো দুইটি,
সেখানে কার সাধ্য আছে
বাড়ায় ঈদ আরএকটি ?
এডমিন'রা লেখে না এসব
সবাই ক্ষেপে যাবে,
সত্য কথা লিখলে পরে
'লাইক' কম পাবে !
সত্য প্রকাশ করে যদি
না পাই ভালোবাসা,
আল্লাহ্ তো খুশী হবেন
এইটুকু-ই আশা।
মিলাদ পড়া বিদআত,
মরে গেলে এসো না কেউ
খেতে চল্লিশার দাওয়াত।
হাদিসে বলে, মুসলমানের
ঈদ হলো দুইটি,
সেখানে কার সাধ্য আছে
বাড়ায় ঈদ আরএকটি ?
এডমিন'রা লেখে না এসব
সবাই ক্ষেপে যাবে,
সত্য কথা লিখলে পরে
'লাইক' কম পাবে !
সত্য প্রকাশ করে যদি
না পাই ভালোবাসা,
আল্লাহ্ তো খুশী হবেন
এইটুকু-ই আশা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন